ডেইলি গাজীপুর প্রতিবেদক: যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আলহাজ¦ মো: জাহিদ আহসান রাসেল, যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি শেখ ফজলে সাম্স পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান খান নিখিলের নির্দেশনায় গাজীপুর মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহŸায়ক, গোল্ডেন ড্রীম এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলামের ব্যক্তিগত উদ্যোগে ২ হাজার পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৫৩নং ওয়ার্ড কাঁঠালদিয়া এলাকায় ৫শ’ ও গাজীপুরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ১৫শ’ গরিব অসহায় ও নি¤œ আয়ের পরিবারের মাঝে নোভেল করোনা ভাইরাস এ কবলিত ঘরে আটকে পড়া গরিব, অসহায় দুস্থ ২ হাজার পরিবারের মাঝে ৫ কেজি চাউল, ৩ কেজি পিয়াজ, ৩ কেজি আলু, ১লিটার তেল, ১ কেজি ডাল ও চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। এ কার্যক্রম বিরতিহীনভাবে চলতে থাকবে। সমাজে কেউ না খেয়ে মারা যাবে না। এছাড়াও বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে গাজীপুর মহানগরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের গ্রোল্ডেন ড্রীম এসোসিয়েমনের মাধ্যমে নির্মাণ করে দেওয়া ৮৩টি পরিবারের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
এ কার্যক্রম পরিচালনায় সার্বিক তত্ত¡বধানে আছেন যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মো: ইসমাইল হোসেন, কাজী কামাল হোসেন, গাজীপুর মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহŸায়ক সাইফুল ইসলামের ¯েœহের ছোট ভাই টঙ্গী পশ্চিম থানা যুবলীগ নেতা শফিকুল ইসলাম শিমুল, যুবলীগ নেতা শরীফ উদ্দিন, ওয়াদুদুর রহমান, আল আমিন হোসেন, আহাম্মদ হোসেন, সুমন তাজ, ছাত্রলীগ নেতা আকরাম হোসেন প্রমুখ।
এ সময় গাজীপুর মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহŸায়ক সাইফুল ইসলাম মুঠোফোনে এ প্রতিনিধিকে জানান, গাজীপুর মহানগর যুবলীগ ও আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগে গাজীপুরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের করোনা ভাইরাসের কারণে সাধারণ মানুষ হোম কোয়ারেন্টেনে লকডাউনে আছে। তাদের আয় রোজগার বন্ধ। তাই নি¤œ আয়ের মানুষের কথা চিন্তা করে গাজীপুর মহানগরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে যুবলীগ ও গাজীপুর মহানগর যুবলীগসহ আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগে ২ হাজার পরিবারের মাঝে ৫ কেজি চাউল, ৩ কেজি পিয়াজ, ৩ কেজি আলু, ১ লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি ডাল ও চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণ করার উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা যুবলীগ গাজীপুরে কোন নি¤œ আয়ের মানুষকে খাবারে কষ্ট দিব না। আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগে পর্যাপ্ত খাবার মজুত রেখেছি। এছাড়াও বিভিন্ন ওয়ার্ড ও মহানগর যুবলীগতো আছেই। আমি আশা করছি যার যতটুকু সাধ্য আছে সবাই গরিব, অসহায়, দুস্থ ও নি¤œ আয়ের মানুষের পাশে এসে দাঁড়াবেন। এ কার্যক্রম বিরতিহীনভাবে চলতে থাকবে। সমাজে কেউ না খেয়ে মারা যাবে না।